জেদ্দা সেহরির শেষ সময় ও ইফতারের সময়সূচী

সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর হল জেদ্দা। এই শহরটিতে প্রায় ৪৩ লক্ষ মানুষ বসবাস করে এর মধ্যে অনেক বাংলাদেশী অনেক ভারত আরও বিভিন্ন দেশের মানুষ রয়েছে। যেহেতু সৌদি আরব মুসলিম দেশ এজন্য এই দেশটিতে মুসলিমের সংখ্যা অনেক বেশি। এই মুসলিমের মধ্যে বাঙালি সংখ্যা অনেকটাই বেশি। যারা মুসলমান রয়েছে তারা অবশ্যই আল্লাহর এবাদত করে এবং এবাদত করার সাথে সাথে রোজা রাখে। কেননা প্রত্যেকটা মুসলমান রোজা রাখার মাধ্যমে তার পাপগুলোকে পরিষ্কার করতে পারে। একটি মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে অবশ্যই সিয়াম সাধনা পালন করার জন্য সঠিক সময়ের করতে হবে। সঠিক সময়ে সিয়াম পালন করতে হলো অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে জেদ্দা শহরের সেহেরী এবং ইফতারের শেষ সময় কখন। এজন্য অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে অনুসন্ধান করেন। এখান থেকে জানতে পারবেন জেদ্দা সেহরির শেষ সময় এবং ইফতারের সময়সূচি।

রোজা রাখা প্রত্যেকটা মুসলমানের দায়িত্ব। কেননা এই মাসটি হলো প্রত্যেকটা মুসলমানের গুনাহ মাফের মাস। সারা বছর আমরা যে গুনাহ করেছি সব মাফ করে দেয় রোজার মাসে। তাই মুসলমান হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত রোজা রাখা এবং রোজার সব সিয়াম পালন করা। এখন রোজা রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু কথা মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত রোজা রাখার পূর্বে আপনাকে সেহরীর সময় জানতে হবে কেননা সেহরি মাধ্যমেই রোজা শুরু হয়। এবং ইফতারের মাধ্যমে একটা রোজা সম্পূর্ণ হয়। সেহেরির একটা নির্ধারিত সময় থাকে সে সময়ের মধ্যে আপনাকে সেহরি শেষ করতে হবে। তেমনি ইফতারের একটা সময় থাকে সেই সময়ের মধ্যেই ইফতারি শেষ করতে হবে তাহলে আপনার রোজা সম্পূর্ণ হবে। এখন অনেকেরই অজানা থাকে জেদ্দা শহরের সেহেরির সময় এবং ইফতারের সময়। বিস্তারিত আপনারা এখান থেকে জানতে পারবেন জেদ্দা সেহরির শেষ সময় এবং ইফতারির সময়সূচি।

জেদ্দা সেহরির শেষ সময় ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান থেকে অসংখ্য প্রবাসী সৌদি আরবে অবস্থান করেন। তাদের মধ্যে অনেক সংখ্যক মানুষ জেদ্দা শহরে অবস্থান থাকে। কিন্তু তারা সৌদি আরবের জেদ্দা শহরের সেহেরির শেষ সময় এবং ইফতারের সময়সূচি সঠিকভাবে জানে না। এজন্য তারা অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকে জেদ্দা শহরের সেহেরির শেষ সময় এবং ইফতারের সময়সূচি। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টে জানাবো জেদ্দা সেহেরির শেষ সময় এবং ইফতারের সময়সূচি।