২১ আগস্ট ২০১৫ সালে বাংলাদেশী জেহাদী গোষ্ঠী আল কুয়েদা ইসলামীয় আর্মি অফ ব্যাংগ্লাদেশ (আইএসিএ) সমর্থিত একটি আক্রমণে ব্রিটিশ কনসুলেট এবং একটি হোটেলে হামলা চালিয়ে নিরাপদ থাকার সাধনে ব্রিটিশ ও বাংলাদেশী পুলিশ কর্মীদের সাথে নাগাদ হত্যাকান্ড ঘটে। হামলায় মোট ২২ জন মানুষ নিহত হয়েছেন, যেখানে মধ্যে ১৭ জন বিদেশী নাগরিক ছিলেন। এছাড়াও হামলায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে ব্যক্তিগতভাবে ছিলেন আন্তঃজাতিক প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট থাকার কারণে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে অনেকেই ফেসবুকে স্ট্যাটাস শেয়ার করতে চান। এই পোস্ট থেকে ২১ গ্রেনেড হামলার সুন্দর কিছু স্ট্যাটাস সংগ্রহ করতে পারবেন।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা স্ট্যাটাস
- হামলায় নিহত হয়েছে ২২ মানুষ, যেখানে মধ্যে ১৭ জন বিদেশী নাগরিক ছিলেন।
- এই হামলার পরে বাংলাদেশ সরকার আইএসিএ এবং তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে সক্ষম হতে চেষ্টা করে এবং অনেকেই মতামত রাখেন যে এই হামলা বাংলাদেশের প্রতি অভিযোগ প্রকাশ করে।
- ব্রিটিশ হাই কমিশনারের জানানো অনুযায়ী, সকালে হামলা চালানো হয়েছে ব্রিটিশ কনসুলেট ও সেনাবাহিনী পরিচালিত হোটেলে।
- হামলার প্রথম দিন পুলিশ পরিচালিত একটি অভিযান চালু করা হয়।
- হামলায় ভারতীয় সীমান্ত রক্ষণা বাহিনীর মুখ্যস্থ প্রবীণ শেখর গুপ্ত বলেন যে এই হামলা বিশ্বের বিপজ্জনক একটি ঘটনা।
- হামলায় জখম পেয়েছেন দলের একজন আমেরিকান শাসক।
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা বাংলাদেশের জেহাদী গোষ্ঠী আইএসিএর কাজে ঘটে।
- হামলায় ব্রিটিশ কনসুলেট এবং একটি হোটেলে আক্রমণ চালানো হয়।
- হামলায় মোট ২২ জন মানুষ নিহত হয়েছেন, যেখানে মধ্যে ১৭ জন বিদেশী নাগরিক ছিলেন।
- আইএসিএ এবং তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকার কঠোর বিষয়বস্তু গ্রহণ করেছে।
- হামলার পরে বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য অংশ পুনর্গঠিত হয় এবং প্রতিষ্ঠানের আরও বিশ্বাসযোগ্যতা উন্নয়নে কাজ করা হয়।
- হামলায় মোট ১৩ জন বিদেশী নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাধারণত ইউরোপীয় দেশের নাগরিক ছিলেন।
- বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হামলা হিসাবে গ্রনেড হামলার স্মরণ ও শোকাহত।
- আইএসিসি এবং আল কুয়েদা ইসলামীয় আর্মি অফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক থাকতে পারে।
- হামলার পরে বাংলাদেশ সরকার শক্তিশালী কার্যক্রম চালায় এবং আর্মড ফোর্সের সাথে মিলিত করে হামলা ও জেহাদী গোষ্ঠীকে দমন করে।
- হামলায় নিহতদের পরিবার ও বিদেশী প্রতিনিধিদের শোক ও বিবেচনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশে শোক সভার আয়োজন করা হয়েছে।
- এই হামলা নির্দেশিত ছিল বিদেশী নাগরিকদের উপর, যারা বাংলাদেশে কাজ করে থাকতেন।
- বিশ্ব সম্প্রসারণী মাধ্যম এই হামলাকে আতঙ্কজনক হামলা হিসাবে উল্লেখ করেছে।
- এই হামলা হল বাংলাদেশের সাবাস্ট্যান্টিয়াল জেহাদী আক্রমণ হিসাবে পরিচিত।
- এই হামলায় মোট ২২ জন মানুষ নিহত হয়েছেন।
- হামলায় একটি ব্রিটিশ কনসুলেট এবং একটি হোটেল লক্ষ্য হয়।
- হামলায় মোট ১৭ জন বিদেশী নাগরিক নিহত হয়েছেন, যেখানে প্রধানতঃ ব্রিটিশ ও ইতালি সন্তানবান্ধব ছিলেন।
- এই হামলা আইএসিএ সমর্থিত হিসাবে জানা হয়।
- ২১ আগস্ট হল সেই দিন যখন বাংলাদেশের হটেল ও ব্রিটিশ কনসুলেট হামলার শিকার হয়।
- এই হামলাতে মোট ২২ জন মানুষ নিহত হয়েছেন এবং এতে ১৭ জন বিদেশী নাগরিক সংখ্যা রয়েছে।
- হামলার প্রথম অংশ শুরু হল হটেল টিউনিস থেকে, এবং এরপর হামলাটি ব্রিটিশ কনসুলেটের দিকে নিয়ে আসা হয়।
- আইএসিস হলো হামলার জনসংখ্যার বলে মনে হচ্ছে। তবে অনেকে মনে করেন এই হামলার পেছনে আইএসিসের না হয়, বরং বাংলাদেশী জেহাদী গোষ্ঠী আল কুয়েদা ইসলামীয় আর্মি অফ ব্যাংগ্লাদেশের কাজ হয়েছিল।
- হামলার পর বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা করে।