বাংলাদেশের সুপরিচিত এবং গীতিকার হলেন মারজুক রাসেল। বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যান্ডের অনেক গান মারজুক রাসেলের লেখা। তিনি শুধু গান লেখেন না এখন সে অভিনেতা হিসেবে অনেক পরিচিতি লাভ করেছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে ব্যাচেলর পয়েন্টে এই অভিনেতা পাশা ভাই নামের রোলটিতে অভিনয় করেন এবং অনেক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। এখন তাকে অনুসরণ করেন অনেকেই এজন্য অনলাইনে তার উক্তিগুলো অনুসন্ধান করেন। তাই আজকের এই পোস্টে মারজুক রাসেলের কিছু উক্তি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
মারজুক রাসেলের উক্তি
- তোমার এলাকা ছাইড়া যাচ্ছি; তোমারে ছাড়ার ফিলিংস্ হচ্ছে, হোক – আমি অনেক-কিছুই-ছাইড়া-আসা-লোক !
- তোমার এলাকার হোটেলগুলায় নাশতা; দুপুর, রাতের খাবার, টং দোকানের চিনি-ছাড়া-কাঁচাপাতি-দুধ-বেশি-চা; চানাচুর, আপঝাপ, মিনারেল পানি, চুইংগাম, ক্যাকজ্যাক খাচ্ছি প্রসংসা করছি। তোমারে খাইতে পারতেছি না।
- দড়ি পাকানোর আগের অবস্থা ধৈর্যে ধরে ওই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ঈ-প্রত্যয় যোগে রমণী হয়েছে তারপর ফেটে গেছে ইশকুলে, অফিসপাড়ায়,
আবাসিক হোটেলের সিঁড়ি বেয়ে চাঁদে। - পাখা পেয়ে গেলে চুমু উড়ে যায় ডান হাত থেকে সকালের সাড়ে দশটায়, ক্লিনশেভে, চা-দোকান, নীলক্ষেত, কার্ডফোন, রোদ, বৃহস্পতি, সিগারেটে….শরীরভ্রমণ পরবর্তী ঘামে—-উল্লিখিত ওড়াউড়ি সড়কের পরপারে রিকশায় এসে নামে।
- আমাদের গ্রামে ওই ধরনের ঘাস দেখে ভালো লেগেছিল- অংক পরীক্ষায় নিজের বয়েস পাওয়ার হেডস্যার যেই কান-মলে ঘোড়ার প্রসঙ্গ তুললেন, আমি তখন ঘোড়ার ঘাস কাটি’ শুনে সহপাঠিগণ হেসে টপকালো শ্রেণী থেকে শ্রেণী… ততদিনে ঘোড়ারা শেখেনি ঘাস খেতে-ঘোটকির বয়েস তখন সতেরো অথবা কুড়ি।
- তোমাকে ডান-বাম কাঁধের; পিঠের-বুকের-কোমরের উপরে; মাথায় ঢাললাম; গোসল হয়ে গেলে- পুরুষমানুষের প্রধানত দুইটা মাথা থাকে;
দুইটা দুই রকম, দুইটাই দুই গরম; একটা ব্যস্ত বেশি, আরেকটা কম; একটা ক্রিয়েটিভ অন্যটা অ্যাকক্টিভ।