মুখোশ নিয়ে উক্তি

আমাদের চারিপাশে সমাজে এমন অনেক মানুষই পাওয়া যাবে যারা মুখোশধারী হয়ে থাকে। সমাজে সবার সামনে সে এক ভাবে আচরণ করবে এবং আপনার সামনে আরেকভাবে আচরণ করবে এটাই মুখোশধারীর প্রথম পরিচয়। মুখোশধারীরা কখনোই সমাজে সবার সামনে সত্য কথা বলে না তারা সব সময় মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বেঁচে থাকবে। আজকের এই পোস্টে সে জন্যই জানাবো মুখোশ নিয়ে কিছু উক্তি।

মুখোশ নিয়ে উক্তি

  • মুখোশধারী মানুষ যেহেতু তাদের মুখ সোংক্রানীয় করে, সেহেতু তারা অন্যদের কাছে তাদের ব্যক্তিগত ভাবনা এবং অনুভব প্রকাশ করতে কম সম্ভাবনার চেয়ে বেশি সচেতন।
  • মুখোশধারী মানুষ কোনো নির্দিষ্ট সময়ে একটি প্রতিষ্ঠানে থাকার সীমায় থাকেন, যেটি তাদের অবশ্যই শীর্ষকরণ করে। এর ফলে তারা অন্যদের সঙ্গে সাম্প্রতিক বা মূল্যবান সময় সংক্রান্ত জ্ঞান বা তথ্য হারায় যাতে তারা নিজেদের ভোগ করতে পারে।
  • মুখোশধারী মানুষ বাহ্যিকতার মধ্যে অন্যদের সঙ্গে সাম্প্রতিক বা মূল্যবান সময় সংক্রান্ত সাংবাদিক অথবা সাক্ষাৎকার দেয়ার মাধ্যমে অন্যদের সঙ্গে তথ্য এবং বিচার পরিবর্তন করতে পারেন।
  • মুখোশধারী মানুষ সাধারণত সাম্প্রতিক সময়ে তাদের ভাবনাগুলি নিজের জীবনের বাইরে স্থায়ী করে রেখে পরিবর্তন করতে পারেন। এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রশমতা এবং সহায়তা করতে পারে।
  • মুখোশধারী মানুষ অন্যদের থেকে আপেক্ষিকভাবে বেশি গোপনীয়তা বজায় রাখতে পারেন। এটি তাদের নিজের গোপনীয় জীবনের উপযুক্ততা বজায় রাখে এবং অন্যদের তাদের প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • মুখোশধারী মানুষ মানসিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য শ্রেষ্ঠ যন্ত্রণা প্রদান করতে পারে। যখন তারা ভালো না থাকেন বা অসুস্থ হয়ে থাকেন, তখন এই মুখোশধারী আপত্তি তাদের অন্যদের দেওয়া উপদেশ ও সহায়তা থেকে তাদের মদ্ধে বিশ্রাম এবং পুনরুদ্ধার করতে পারে।
  • মুখোশধারী মানুষ ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন দিকের উদ্যোগ নিতে পারেন, যাতে তারা নিজেদের ভোগ করতে পারে। তারা নিজের রাজনৈতিক, সামাজিক বা সাংস্কৃতিক মতামত ব্যক্ত করতে পারেন এবং অন্যদের সম্পর্কে বিভিন্ন মানুষের পরিচয় করতে পারেন।
  • মুখোশধারী মানুষ অন্যদের সাথে তাদের সাংগঠনিক প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতে পারেন। তারা অন্যদের নিজস্ব ভাবনা ও প্রতিষ্ঠানের ভাবনা প্রদান করতে পারেন এবং তাদের সমস্যাগুলি নিজের মধ্যে পরিষ্কার করতে পারেন।
  • মুখোশধারী মানুষ অনেকটা আপন মনে করে একটা গোপন জীবন বিতারণ করছেন। তারা সত্যিকারের নিজেকে গোপন রাখে এবং আরেকজনের সাথে প্রকাশ করে না।
  • মুখোশধারী মানুষ অনেক সময় নিজের অভিযানে জোর দেন এবং সামাজিক অংশগ্রহণের উপায়ের মাধ্যমে সাধারণত অন্যদের মাঝে ভাগ নেন।
  • মুখোশধারী মানুষ নিজের বায়ুমন্ডলের বিষয়ে সচেতন থাকেন এবং উপায় বেছে নেন যাতে তাদের পরিবেশ ধ্বংস হয় না।
  • মুখোশধারী মানুষ কম আতঙ্কের ব্যাপারে প্রচুর সতর্কতা অবলম্বন করেন। তারা সাধারণত অনেক ভাল পর্যবেক্ষণ করে এবং পরিবেশ সংক্রমণ এমন ঠিকানাগুলি থেকে দূরে থাকেন যা তাদের সুরক্ষা করে।
  • মুখোশধারী মানুষ সাধারণত সুন্দর কথাগুলি বলতে পারেন। তারা শব্দের সামরিক প্রভাব বজায় রাখতে পারেন এবং বলতে পারেন যে কিছু যখন আবিষ্কৃত হয়, তখন প্রতিষ্ঠানিক সাংবাদিকতার সাথে মিলে যায় এবং প্রভাব বিস্তার করে।
  • মুখোশধারী মানুষ সহজেই প্রভাব বিস্তার করতে পারেন। তারা বিশ্বাস বা সম্পর্কের মাধ্যমে অন্যদের প্রভাবিত করতে পারেন এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন যাতে তারা নিজেদের ভাবনা এবং মানসিকতা পরিবর্তন করতে পারেন।