কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত

বর্তমান সারা বিশ্বের মধ্যে অন্যতম ধনী দেশের মধ্যে একটি হল কুয়েত। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত অনেকেই যেতে চান। কাজের জন্য আমাদের দেশের মানুষ এই কুয়েত দেশ যেতে চান। কিন্তু আপনাদের জেনে রাখা ভালো যে আপনি কোন ভিসায় কুয়েত যেতে চাচ্ছেন। যদি আপনি এটা না জেনে যান তাহলে আপনাকে কুয়েত গিয়ে পড়ে অনেক হিমশিম খেতে হতে পারে। তাই আপনাদের জেনে নেওয়া ভালো কুয়েতে কোন ভিসায় কত বেতন।

কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত

  • কুয়েত কোম্পানি ভিসা বলতে বোঝায় বিভিন্ন ধরনের কোম্পানিগুলোর শ্রমিক ভিসা দিয়ে থাকে।
  • বাংলাদেশ থেকে যারা কোম্পানির বিষয় কুয়েত যেতে চান তারা অবশ্যই জানতে চান কোম্পানি ভিসার বেতন কত।
  • কোম্পানি ভিসা সাধারণত শ্রমিকদের কাজ দিয়ে থাকে বিল্ডিং এবং কনস্ট্রাকশনের কাজ। এগুলোর মধ্যে সাধারণত বেতন হয়ে থাকে ৭০ থেকে ৮০ দিনার।
  • কিন্তু আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসা কুয়েত যান তাহলে আপনার বেতন হবে ১২০ দিনার থেকে ১৬০ দিনার।

কুয়েত কোম্পানি ভিসা হলো কোম্পানিগুলো শ্রমিকদের ভিসা দিয়ে থাকে কনস্ট্রাকশন এবং বিল্ডিং এর কাজের জন্য। বাংলাদেশ থেকে আমরা বেশিরভাগ মানুষই এই কনস্ট্রাকশন অথবা বিল্ডিং এর কাজে গিয়ে থাকি। তারা কোম্পানি ভিসা ছেড়ে থাকে বাংলাদেশে সেগুলোর মাধ্যমে আমরা কুয়েত যাই। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না যে কুয়েতে কোম্পানি ভিসা বেতন কত। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা জানিয়ে দিয়েছি কুয়েতে কোম্পানি ভিসার বেতন কত হয়ে থাকে।

কুয়েত ভিসার দাম কত

  • কুয়েত ভিসার জন্য নরমালি খরচ হয়ে থাকে বাংলাদেশ টাকায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা।
  • কিন্তু এর থেকে একটু বেশি টাকা লাগে ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য।
  • ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য খরচ হয় আপনার ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। মেডিকেল খরচ এবং বিমান টিকিটের খরচ দিয়ে বিভিন্ন রকমের খরচ দিয়ে আপনার মত ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য খরচ হয় ২  লক্ষ টাকা।
  • কিন্তু আমরা দালালের মাধ্যমে যাই এর থেকে আরও একটু বেশী থাকায় আমাদের লাগে। এছাড়া বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী কিছু টাকা কম বেশি হতে পারে ভিসার দাম।

আমাদের মাঝে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা কুয়েত যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করে থাকেন। এ জন্য তারা অবশ্যই কুয়েত সম্পর্কে জেনে নিতে চান। বর্তমানে অনলাইন যুগে সবাই ইউটিউব অথবা গুগল থেকে সবকিছু জেনে নিতে পারেন। আমাদের আজকের এই পোস্টে আমরা জানিয়েছি কুয়েতে ভিসার দাম কত। আপনার বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা খরচ হতে পারে। আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন কুয়েত ভিসার দাম কত।

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা কত রকমের

  • বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা কত রকমের রয়েছে তা অনেকেই জানতে চান।
  • বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যাওয়ার ভিসা অনেক রকমের রয়েছে।
  • তার মধ্যে অন্যতম হল রোড ক্লিনার, হসপিটাল, স্কুল ক্লিনার, মসজিদ ক্লিনার অথবা ড্রাইভিং ভিসা।
  • এছাড়াও আরও কয়েকটি বিষয় রয়েছে কনস্ট্রাকশনের ভিসা এবং হোটেলের কাজের ভিসায় গুলো আপনারা যেতে পারেন।

আপনারা অনেকেই কুয়েত যাবেন বলে আশা করে থাকেন। কিন্তু আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না যে আপনারা কোন ভিসায় কুয়েত যাবেন। বা কুয়েতে কত রকমের ভিসা থাকে। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে কুয়েত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। কুয়েতে কত রকমের ভিসা রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে। আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কত রকমের ভিসা রয়েছে।

শেষ কথা 

কুয়েত ধনী দেশের মধ্যে অন্যতম একটি দেশ। এদেশে অনেক রকমের কাজ রয়েছে। কোম্পানির কাজ ছাড়াও ড্রাইভিং এর কাজ রয়েছে। আপনারা যারা কুয়েত যেতে চান তারা অবশ্যই জানতে চান কোম্পানি  ভিসয় কুয়েতের বেতন কত হয়ে থাকে। আজকের এই পোস্টে আমরা জানিয়ে দিয়েছি কুয়েতে কোম্পানি ভিসা বেতন কত। আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের সঠিক তথ্যটি পেয়েছেন। এরকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পড়তে থাকুন।